New MPO Online Application Document List 2020

New MPO Online Application Document List 2020 has been published. Document List For New MPO Online Application 2020, http://emis.gov.bd, http://www.memis.gov.bd/, Required Document List For New MPO Online Application 2020, New Educational Institutions MPO Online Application Document List 2020, Document List For MPO Online Application 2020, Educational Institutions MPO Online Application Document List 2020, Document List For New MPO Online Application, Document List For MPO Online Apply 2020, MPO Online Application Document List 2020, New MPO Online Application Required Document List 2020, MPO Application Document List 2020, Document List For MPO Online Application are search option to get all information of New MPO Online Application Document List 2020.
নতুন এমপিওভুক্তির ক্ষেত্রে যেসব ডকুমেন্টেস প্রয়োজন হয় সেগুলোর বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া হলোঃ
1. Institute Head Forwarding:
প্রতিষ্ঠান প্রধানের আবেদন। আবেদনের মূল অংশ এটিই। মহাপরিচালক বরাবর প্রতিষ্ঠান প্রধান সংশ্লিষ্ট শিক্ষকের এমপিও ভূক্তির জন্য আবেদন করবেন। প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব প্যাডে এই আবেদনপত্র লিখতে হবে এবং নীচে বাম দিকে প্রধান শিক্ষকের সীল, স্বাক্ষর এবং তারিখ থাকবে। ডান দিকে প্রতিষ্ঠানের সভাপতির সীল (যদি থাকে) এবং স্বাক্ষর দিতে হবে।
2. Filled up teacher/staff information form:
এই ফরমটি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের এমপিও সার্ভার থেকেই ডাউনলোড করা যায়। ফরমটি অনেক বড়। এতে শিক্ষকের ব্যক্তিগত তথ্য, একাডেমিক তথ্য, প্রতিষ্ঠান সংক্রান্ত তথ্যসহ অনেক কিছু ফিলাপ করতে হয়। তবে ফরমের প্রথম তিনটি পাতা দিলেই চলে। বাকী পৃষ্ঠাগুলোতে বিভিন্ন তথ্যের নমুনা দেয়া থাকে যেগুলো না দিলেও হয়। ফরমের নির্ধারিত জায়গায় প্রতিষ্ঠান প্রধান এবং সভাপতির সীলসহ স্বাক্ষর দিতে হবে। প্রার্থীর নিজেরও স্বাক্ষর করতে হবে এই ফরমে।
3. Academic Certificate SSC/Equivalent (Original):
এখানে আপনার এসএসসি/দাখিল/ইকুইভ্যালেন্ট পাশ সনদের মূল কপি স্ক্যান করে দিতে হবে। ফটোকপি গ্রহণযোগ্য হবে না। সত্যায়িত করে দিলেও তা গ্রহণযোগ্য নয়। মনে রাখবেন, এমপিও আবেদনে যে কোন প্রকার সার্টিফিকেট ফটোকপি বা অস্পষ্ট দিলে আবেদন গ্রহণ করবে না।
4. Academic Certificate HSC/Equivalent (Original):
এখানে আপনার এইচএসসি পাশ/ইকুইভ্যালেন্ট বা সমমান পাশের সার্টিফিকেটের মূল কপি স্ক্যান করে দিতে হবে।
5. Academic Certificate BA/Equivalent (Original):
এখানে আপনার বিএ পাশ/ইকুইভ্যালেন্ট বা সমমান ডিগ্রীর সার্টিফিকেটের মূল কপি স্ক্যান করে আপলোড করতে হবে।
6. Academic Certificate MA/Equivalent (Original):
এখানে আপনার এমএ পাশ/ইকুইভ্যালেন্ট বা সমমান ডিগ্রীর সার্টিফিকেটের মূল কপি স্ক্যান করে আপলোড করতে হবে।
7. Academic Certificate Others (Original):
আদার্স সার্টিফিকেট বলতে উল্লেখিত একাডেমিক সার্টিফিকেট ছাড়াও যদি অন্য কোন ট্রেইনিং বা ট্রেডের সার্টিফিকেট থাকে তবে সেগুলো আদার্স অপশনে আপলোড করতে হবে।
8. B.Ed Certificate (Original):
আপনি যদি বিএড ডিগ্রী অর্জন করে থাকেন তবে এখানে বিএড সার্টিফিকেটের মূল কপি স্ক্যান করে দিতে হবে।
9. NTRCA Certificate (Original):
আপনি যদি নিবন্ধনধারী শিক্ষক হন তবে এখানে আপনার এনটিআরসিএ কর্তৃক প্রদত্ত নিবন্ধন সনদের মূল কপি স্ক্যান করে দিতে হবে।
10. Mark Sheet of Bachelor Degree Exam:
এখানে আপনার ব্যাচেলর ডিগ্রী বা অনার্সের সার্টিফিকেটের মূল কপি স্ক্যান করে দিতে হবে।
11. Appointment Letter (Original):
আপনার নিয়োগপত্রের অরিজিনাল কপি স্ক্যান করে দিতে হবে। ফটোকপি গ্রহণযোগ্য নয়।
12. Joining Letter (Original):
আপনার যোগদানপত্রের অরিজিনাল কপি স্ক্যান করে দিতে হবে। ফটোকপি গ্রহণযোগ্য নয়।
13. Bank Account Slip & Certificate:
যে ব্যাংকে আপনার হিসাব খোলা হয়েছে সেই ব্যাংক কর্তৃক প্রদত্ত প্রত্যয়নপত্র এবং সাথে টাকা জমা দেওয়ার রশিদ। সাধারণত যে ব্যাংক থেকে প্রতিষ্ঠানের মাসিক বেতনের টাকা উত্তোলন করা হয় সেই ব্যাংকের নির্ধারিত শাখায় যোগাযোগ করলে এই ব্যাংক সনদটি পাওয়া যাবে। অরিজিনাল ব্যাংক সনদের সাথে অবশ্যই টাকা জমা দেওয়ার স্লিপের মূল কপি স্ক্যান করে দিতে ভূলবেন না। এ ক্ষেত্রে ফটোকপি গ্রহণযোগ্য নয়।
14. No. Of Student of Related Subject/Religion:
প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীর তালিকা। অর্থাৎ কোন শ্রেণীতে এবং কোন বিভাগ/বিষয়ে কত জন ছাত্র-ছাত্রী বর্তমানে অধ্যয়নরত আছে তার একটি তালিকা প্রতিষ্ঠানের প্যাডে লিখে দিতে হবে। তালিকার নীচের অবশ্যই প্রতিষ্ঠান প্রধানের সীলসহ স্বাক্ষর থাকতে হবে।
15. Library Particulars:
প্রতিষ্ঠানের লাইব্রেরী সংক্রান্ত তথ্য। লাইব্রেরীতে কোন কোন বিষয়ের কতগুলো পূস্তক মওজুদ আছে এবং কি কি সুবিধা বিদ্যমান তা উল্লেখ করে প্রতিষ্ঠানের প্যাডে প্রতিষ্ঠান প্রধানের সীলসহ স্বাক্ষর করে লাইব্রেরী পার্টিকিউলার্স তৈরি করতে হবে।
16. Laboratory Particulars:
প্রতিষ্ঠানের ল্যবরেটরি সংক্রান্ত তথ্য। ল্যবরেটরি কোন কোন বিষয়ের কতগুলো মালামাল/যন্ত্রপাতি মওজুদ আছে এবং কি কি সুবিধা বিদ্যমান তা উল্লেখ করে প্রতিষ্ঠানের প্যাডে প্রতিষ্ঠান প্রধানের সীলসহ স্বাক্ষর করে ল্যবরেটরি পার্টিকিউলার্স তৈরি করতে হবে।
17. Teacher-staff Statement:
বর্তমানে প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষক-কর্মচারীদের প্যাটার্ন বা তালিকা। এমপিও ভূক্ত কিংবা নন-এমপিও ভূক্ত সকল শিক্ষক-কর্মচারীগণের নাম এই প্যাটার্নে থাকতে হবে।
18. Resignation/Death Certificate/Clearance:
পদত্যাগপত্র অথবা মৃত্যু সনদ অথবা ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট। এখানে তিনটা সার্টিফিকেটের কথা বলা হয়েছে। কোনটা কোন ক্ষেত্রে প্রযোজ্য তা ভালোভাবে খেয়াল করুন।
আপনি যে পদে এমপিও ভূক্তির জন্য আবেদন করছেন, সেই পদে যদি পূর্বে কোন শিক্ষক/কর্মচারী কর্মরত থেকে থাকেন তবে তিনি চাকুরীতে নেই কেন? তিনি কি পদত্যাগ করেছেন নাকি মৃত্যুবরণ করেছেন নাকি অন্য কোন কারণে চাকুরীতে নেই সে সম্পর্কে একটি সার্টিফিকেট প্রদান করতে হবে। আপনার ক্ষেত্রে কোনটা প্রযোজ্য হবে?
আপনার পূর্বের শিক্ষক যদি পদত্যাগ করে থাকেন তবে ওনার পদত্যাগপত্রটি স্ক্যান করে দিতে হবে। আর যদি পূর্বের শিক্ষক/কর্মচারী মৃত্যুবরণ করে থাকেন তবে ওনার মৃত্যু সনদ স্ক্যান করে দিতে হবে। এবং যদি পূর্বের শিক্ষক/কর্মচারীর চাকুরীর মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়ে থাকে অর্থাৎ ষাট বছর পূর্তিতে চাকুরী হতে অব্যাহতি গ্রহণ করে থাকেন তবে সেই ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান প্রধানকে একটি ক্লিয়ারেন্স দিতে হবে যে পূর্বের শিক্ষকের চাকুরীর মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় তিনি এখন আর কর্মরত নেই এবং তার পরিবর্তে নতুন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে এবং উক্ত শিক্ষকের এমপিও ভূক্তির জন্য আবেদন জানাচ্ছি।
আর যদি পদটি সৃষ্টপদ হয় অর্থাৎ আগে এই বিষয়টি প্রতিষ্ঠানে ছিল না কিংবা নতুন একটি বিষয় প্রতিষ্ঠানে খোলা হয়েছে এবং সেই বিষয়ে আপনাকে নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে। তবে সেই ক্ষেত্রেও প্রতিষ্ঠান প্রধানকে বিষয়টি উল্লেখপুর্বক একটি ক্লিয়ারেন্স দিতে হবে।
19. Non drawl Bank Certificate (Original):
আপনি যে পদে নিয়োগ পেয়েছেন সেই পদে পূর্বে যে শিক্ষক কর্মরত ছিল তার ব্যাংক সার্টিফিকেট/প্রত্যয়নপত্র। এটি যে ব্যাংক থেকে প্রতিষ্ঠানের বেতন-ভাতাদি উত্তোলন করা হয় সেই ব্যাংকের নির্দিষ্ট শাখায় যোগাযোগ করলেই পেয়ে যাবেন।
20. Last Recognition of Institute:
প্রতিষ্ঠানের সর্বশেষ স্বীকৃতি অনুমোদনের কপি। অর্থাৎ বোর্ড কর্তৃক প্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতি অনুমোদনের যে পত্রটি দেয়া হয়েছে তার অরিজিনাল কপি স্ক্যান করে আপলোড দিতে হবে। এখানে উল্লেখ্য যে, আপনার প্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতির মেয়াদ যদি শেষ হয়ে গিয়ে থাকে তবে স্বীকৃতি নবায়নের জন্য যে আবেদন করা হয়েছে সেই আবেদনের কপি এবং সেই সাথে আবেদনের ফি জমাদানের রশিদের মূলকপি স্ক্যান করে সংযুক্ত করতে হবে। এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়, কারণ প্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতির মেয়াদ না থাকলে এমপিও আবেদন মঞ্জুর হবে না।
21. Approval Letter of Present SMC/GB/MMC:
প্রতিষ্ঠানের সর্বশেষ অনুমোদিত কমিটি অনুমোদনের কপি। অর্থাৎ বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত প্রতিষ্ঠান পরিচালনা কমিটি অনুমোদনের যে পত্র দেয়া হয়েছে সেটির অরিজিনাল কপি সংযুক্ত করতে হবে।
22. Location Certificate (Where Necessary):
অবস্থানগত সনদপত্র। আপনার প্রতিষ্ঠানটি যে এলাকায় অবস্থিত সাধারণ সেই এলাকার ওয়ার্ড কমিশনার/কাউন্সিলর/মেম্বার কর্তৃক এটি দেয়া হয়ে থাকে। এটিতে প্রতিষ্ঠানের নাম, যে স্থানে অবস্থি সেই স্থানের ঠিকানা উল্লেখ থাকে এবং সব শেষে নীচে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির সীলসহ স্বাক্ষর দেয়া থাকে। আপনার প্রতিষ্ঠানে যদি লোকেশন সার্টিফিকেট না থাকে তবে স্থানীয় মেম্বার/কমিশনা/কাউন্সিলর-এর নিকট থেকে এটি সংগ্রহ করুন।
23. Resolution of SMC/GB/MMC:
প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং কমিটি কর্তৃক অনুষ্ঠিত রিজুলেশন/আলোচনা সভার বিবরণী। সাধারণত একটি প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। সেই সভার আলোচ্য বিষয়াদি এবং সিদ্ধান্ত সমূহ রেজুলেশন খাতায় লিপিবদ্ধ করা হয় এবং তা প্রতিষ্ঠানে সংরক্ষিত থাকে। এমপিও আবেদনে এই রেজুলেশন একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। সঠিক রেজুলেশন ছাড়া এমপিও পাওয়া অসম্ভব।নতুন এমপিও ভূক্তির আবেদনে সাধারণত পাঁচটি রেজুলেশনের প্রয়োজন হয়। সেগুলোর তালিকা বিশ্লেষণসহ নীচে দেওয়া হলো।
(ক) শূণ্যপদ ঘোষণা এবং নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ সংক্রান্ত রেজুলেশন
আপনি যে পদে নিয়োগ পেয়েছেন। সেই পদটি যদি শূণ্যপদ হয় অর্থাৎ আপনার আগে কেউ উক্ত পদে কর্মরত থেকে থাকেন তবে আপনার জন্য শূণ্যপদের রেজুলেশন প্রয়োজন হবে। কেননা, এটা দিয়ে আপনাকে প্রমাণ করতে হবে যে, আগে যিনি ছিলেন তিনি এখন আর কর্মরত নেই এবং তার পদটি শূণ্য। আর এ বিষয়ে প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজমেন্ট কমিটির সিদ্ধান্ত এবং অনুমোদন রয়েছে। সাধারণত কোন পদ শূণ্য হলে সেই পদে শিক্ষক নিয়োগকল্পে পত্রিকায় বা অন্য কোন মাধ্যমে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এই বিষয়টিও রেজুলেশন খাতায় লেখা থাকে। সুতরাং নতুন এমপিওর আবেদনে শূণ্যপদ এবং নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের রেজুলেশন অবশ্যই দিতে হবে।
(খ) নিয়োগ বোর্ড গঠন সংক্রান্ত রেজুলেশন
কোন পদে শিক্ষক/কর্মচারী নিয়োগের জন্য একটি নির্বাচনী বোর্ড গঠন করা হয়ে থাকে। আর এ বিষয়টি যথারীতি রেজুলেশন খাতায়ও লিপিবদ্ধ করা হয়ে থাকে। নতুন এমপিও ভূক্তির আবেদনে নিয়োগ বোর্ড গঠনের রেজুলেশনও দিতে হবে।
(গ) নিয়োগ বোর্ডের সুপারিশ সংক্রান্ত রেজুলেশন
কোন শিক্ষক/কর্মচারী নিয়োগকল্পে যখন প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ পরীক্ষা বা ইন্টারভিউ অনুষ্ঠিত হয় তখন নিয়োগ নির্বাচনী বোর্ড কর্তৃক উপযুক্ত প্রার্থীকে নিয়োগ দেওয়ার জন্য সুপারিশ করা হয়। এটাকেই বলে নিয়োগ বোর্ডের সুপারিশ। এই বিষয়টি নিয়েও সাধারণত আলোচনা হয়ে থাকে এবং তা রেজুলেশন খাতায় লিপিবদ্ধ করা হয়। এমপিও আবেদনে নিয়োগ বোর্ডের সুপারিশ রেজুলেশন অবশ্য দিতে হবে।
(ঘ) নিয়োগ অনুমোদন সংক্রান্ত রেজুলেশন
প্রতিষ্ঠানে কোন শিক্ষক/কর্মচারী নিয়োগ প্রক্রিয়ায় যখন সমস্ত কাজ সম্পন্ন হয় এবং সংশ্লিষ্ট শিক্ষক/কর্মচারীকে নিয়োগের সিদ্ধান্ত হয় তখন তাঁর নিয়োগ ম্যানেজিং কমিটি কর্তৃক অনুমোদন করতে হয়। এটাই নিয়োগ অনুমোদন রেজুলেশন।
(ঙ) যোগদান অনুমোদন সংক্রান্ত রেজুলেশন
নিয়োগ প্রক্রিয়ায় সমস্ত কাজ শেষে যখন সংশ্লিষ্ট শিক্ষক/কর্মচারী নিজ পদে যোগদান করে তখন আবারও ম্যানেজিং কমিটি কর্তৃক তাঁর যোগদান অনুমোদন করতে হয়। এটাকেই বলে যোগদান অনুমোদন রেজুলেশন।
উপরোক্ত রেজুলেশনগুলা ছাড়া নতুন এমপিও আবেদন কোনভাবেই এক্সেপ্ট হবে না। তাই আবেদন করার আগে রেজুলেশনগুলো সংগ্রহ করে তবেই আবেদন সম্পন্ন করুন। অন্যথায় আবেদন রিজেক্ট হবে। উল্লেখ্য যে, রেজুলেশন গুলো মূল খাতা থেকে স্ক্যান করে দেওয়ার চেষ্টা করবেন। কিন্তু কোন কারণে মূল খাতা সংগ্রহ করতে ঝামেলা হলে ফটোকপি সত্যায়িত করে দিলেই চলবে।
24. Original News Paper:
প্রতিষ্ঠান কর্তৃক শিক্ষক/কর্মচারী নিয়োগের জন্য যে পত্রিকায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছিল সেই পত্রিকার মূল কপি স্ক্যান করে দিতে হবে। উল্লেখ্য যে, ফটোকপি গ্রহণযোগ্য নয়। তবে কোন ক্ষেত্রবিশেষ যদি অরিজিনাল কপি না পাওয়া যায় তাহলে ফটোকপি সত্যায়িত করে দিলে হবে।
25. First MPO Copy:
এটা হলো ডিজি অফিস হতে প্রথম যে মাসে শিক্ষক-কর্মচারীগণ এমপিওভুক্ত হয়েছেন তার একটি কপি। প্রদত্ত মাসিক শীট। এমপিও ভূক্ত শিক্ষকগণের নামের তালিকা সংবলিত এই শীটটি প্রতিষ্ঠানের বেতন-ভাতা যে ব্যাংক থেকে উত্তোলন করা হয় সেই ব্যাংক থেকে দেয়া হয়। এটা সাধারণত প্রতিষ্ঠানেই সংরক্ষিত থাকে। প্রতিষ্ঠান প্রধান বা কেরানিকে বললেই পেয়ে যাবেন।
26. Last MPO Copy:
এটা হলো ডিজি অফিস হতে শেষ যে মাসে শিক্ষক-কর্মচারীগণ এমপিওভুক্ত হয়েছেন তার একটি কপি। প্রদত্ত মাসিক শীট। এমপিও ভূক্ত শিক্ষকগণের নামের তালিকা সংবলিত এই শীটটি প্রতিষ্ঠানের বেতন-ভাতা যে ব্যাংক থেকে উত্তোলন করা হয় সেই ব্যাংক থেকে দেয়া হয়। এটা সাধারণত প্রতিষ্ঠানেই সংরক্ষিত থাকে। প্রতিষ্ঠান প্রধান বা কেরানিকে বললেই পেয়ে যাবেন।
27. Original Requirement Result Sheet (C.S):
এটি হলো সংশ্লিষ্ট পদে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল শীট। অর্থাৎ শিক্ষক নিয়োগকল্পে যে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়, সেই পরীক্ষার রেজাল্ট শীটকেই সিএস বলে। সিএস কপিতে প্রতিষ্ঠানের সভাপতি, প্রধান শিক্ষ, অভিভাবক সদস্য এবং ডিজি’র প্রতিনিধির সীল এবং স্বাক্ষর থাকতে হবে।
28. Recommendation Letter of NTRCA:
এনটিআরসিএ কর্তৃক নিয়োগ সুপারিশকৃত শিক্ষকদের জন্য এই পত্রটি। এটি মূলত এনটিআরসিএর সংশ্লিষ্ট শিকক্ষ যে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে নিয়োগের জন্য নির্বাচিত হয়েছেন, তার অফিস আদেশ।
29. Subject Approval/Section opening Letter (Original):
আপনি প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ পেয়েছেন সেই প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন বিষয়/বিভাগ বা শাখা খোলার অনুমোদনের কপি সংযুক্ত করতে হবে। কোন প্রতিষ্ঠানে যখন নতুন কোন বিষয় বা শাখা খোলা হয় তখন বোর্ড থেকে অনুমোদন আনতে হয়। এমপিও আবেদনে সেইসব বিষয় বা শাখা অনুমোদনের কপি সংযুক্ত করতে হবে। অরিজিনাল পাওয়া না গেলে ফটোকপি সত্যায়িত করে দিলেও চলবে।বিভিন্ন শ্রেণিতে কতজন করে ছাত্র-ছাত্রী বর্তমানে অধ্যয়ন করছে তার একটি তালিকা।
30. Class Wise Student Information:
আপনি প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ পেয়েছেন সেই প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন শ্রেণিতে কতজন করে ছাত্র-ছাত্রী বর্তমানে অধ্যয়ন করছে তার শ্রেণি ভিত্তিক একটি তালিকা।
31. Reprehensive of DG/NU Letter:
আপনি প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ পেয়েছেন সেই প্রতিষ্ঠানে আপনার নিয়োগের সময় ডিজি অফিস/ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের যে প্রতিনিধি ছিল সেই প্রতিনিধি মনোনয়নের পত্র। যা প্রতিষ্ঠান প্রধান সংরক্ষণ করে থাকেন।
32. Other Documents:
ক) Release letter: রিলিজ লেটার বা ছাড়পত্র। এটি সাধারণত এক প্রতিষ্ঠান থেকে অন্য প্রতিষ্ঠানে বদলির আবেদনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয়। বিশেষ করে ইনডেক্সধারী শিক্ষক/কর্মচারীরা যখন এক প্রতিষ্ঠান থেকে অন্য প্রতিষ্ঠানে যোগদান করে এবং নিয়োগ পাওয়া নতুন প্রতিষ্ঠান থেকে এমপিও ভূক্তির আবেদন করে তখন পূর্বের প্রতিষ্ঠান থেকে একটি ছাড়পত্র আনতে হয়। এটি সাধারণ প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক দিয়ে থাকে।
খ) Professional Certificate:
প্রফেশনাল সার্টিফিকেট। এটি সাধারণ ট্রান্সফার আবেদন, টাইম স্কেল/উচ্চতর স্কেল/ বিএড স্কেল ইত্যাদি আবেদনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয়। যে প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন সেই প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক কর্তৃক এটি দেয়া হয়ে থাকে। এতে আপনার নাম, পিতা-মাতার নাম, ঠিকানা, পদবী, ইনডেক্স নম্বর, যোগদানের তারিখ, এমপিও ভূক্তির তারিখ ইত্যাদি উল্লেখ থাকে।
গ) Experience certificate:
এক্সপেরিয়েন্স বা অভিজ্ঞতার সনদপত্র। এটিতেও প্রফেশনাল সার্টিফিকেটের মতোই বিভিন্ন তথ্য উল্লেখ থাকে যা সাধারণত কর্মরত প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক কর্তৃক দেয়া হয়ে থাকে।
ঘ) Non-Break of Service Certificate:
কর্মে বিরতি নেই মর্মে প্রত্যয়ন পত্র। অর্থাৎ যোগদানের পর থেকে অবিরত আপনি নিজ পেশায় দায়িত্ব পালন করে আসছেন সে সম্পর্কিত একটি প্রত্যয়নপত্র। এটিও সাধারণত প্রতিষ্ঠান প্রধান দিয়ে থাকে।
এখানে উল্লেখ্য যে, সবার জন্য সব কাগজপত্র লাগবে না। যার যে কাগজপত্র লাগবে সে সেই সকল কাগজপত্র প্রস্তুত করে/সংগ্রহ করে নিতে হবে। আর যে সকল কাগজপত্র প্রয়োজন হবে না, সে বিষয়েও একটি প্রত্যয়পত্র প্রস্তুত করে নিতে হবে। সেই প্রত্যয়নপত্র টা নির্ধারিত স্থানে আপলোড করে দিতে হবে।
See/download New Educational Institutions MPO Online Application Notice 2020 From below images:


