Primary Assistant Teacher Admit Card & Exam Date 2019 Dpe.gov.bd

Primary Exam Date 2019 has been published. Primary School Teacher Exam Date 2019,www.dpe.gov.bd Exam Date, Primary MCQ Exam Date 2019, http://dpe.teletalk.com.bd, primary exam date 2019 BD, primary assistant teacher exam date 2019, primary exam date 2019, Primary School Teacher Exam Date and Admit Card | dpe.teletalk.com 2019.
প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ আপডেট :
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ পরীক্ষা গ্রহণের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। তিন পার্বত্য জেলা বাদে বাকি ৬১টি জেলায় নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এবার ১৩ হাজার পদের বিপরীতে আবেদন জমা পড়েছে ২৪ লাখের বেশি। এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে নিয়োগ পরীক্ষা শুরু হতে পারে বলে জানিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।
গত ১৫ মার্চ নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ আয়োজনের কারণে তা পিছিয়ে দেওয়া হয়।প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, আগামী দু’একদিনের মধ্যে মন্ত্রণালয়ে সভা করে পরীক্ষা গ্রহণের তারিখ চূড়ান্ত করা হবে।

প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের (ডিপিই) মহাপরিচালক এ এফ এম মনজুর কাদির সমকালকে বলেন, এ বছর পরীক্ষায় আবেদনকারী বেশি হওয়ায় কয়েকটি ধাপে নিয়োগ পরীক্ষা সম্পন্ন করা হবে। পরীক্ষা নেওয়ার জন্য শতভাগ প্রস্তুতি রয়েছে তার কার্যালয়ের।
অধিদপ্তর সূত্র জানায়, এবার নিয়োগ পরীক্ষা সম্পূর্ণ ডিজিটাইজড পদ্ধতিতে নেওয়া হবে। নির্ধারিত জেলায় পরীক্ষার আগের রাতে জেলা প্রশাসকের কাছে ইন্টারনেটের মাধ্যমে প্রশ্নপত্রের সব সেট পাঠানো হবে। পরীক্ষার দিন সকাল ৮টায় প্রশ্নপত্র ছাপিয়ে তা কেন্দ্রে পৌঁছে দেওয়া হবে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানান, এবার সব জেলার ফল একসঙ্গে প্রকাশ করা হবে না। যে জেলার পরীক্ষা আগে শেষ হবে, সেখানে লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ করে মৌখিক পরীক্ষা আয়োজন করা হবে।
কর্মকর্তারা জানান, পরীক্ষার হলে পাশাপাশি বসা পরীক্ষার্থীরা যাতে একই সেট না পায় সে জন্য এবার ডিজিটাল পদ্ধতিতে প্রার্থীদের প্রশ্ন সেট নির্ধারণ করা হবে। পরীক্ষার্থীর রোল নম্বরের ওপর প্রশ্ন সেট নির্ধারণ করা হবে। এবার পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শক নিয়োগের ক্ষমতা কেন্দ্র সুপারের কাছে থাকছে না। এক প্রতিষ্ঠানের শিক্ষককে অন্য প্রতিষ্ঠানে কক্ষ পরিদর্শকের দায়িত্ব দেওয়া হবে। কেন্দ্র থেকে দায়িত্ব পাওয়া পরিদর্শকদের শুধু দায়িত্ব বুঝিয়ে দেবেন কেন্দ্র সুপার।

আরও ১৭ হাজার নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি আসছে : প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মনজুর কাদির বলেন, সহকারী শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম চলমান অবস্থায় সারাদেশে নতুন করে আরও প্রায় ১৭ হাজার শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম শুরু করা হবে। প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন প্রকল্পের (পিইডিপি-৪) আওতায় এসব শিক্ষক নেওয়া হবে। প্রকল্প শেষে নিয়োগপ্রাপ্তদের রাজস্ব খাতে অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
তিনি বলেন, সারাদেশে প্রায় ২৫ হাজার শিক্ষক পদ শূন্য হয়েছে। দুটি নিয়োগ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রায় ২৭ হাজার প্রাক-প্রাথমিক ও সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে। প্রকল্পের আওতায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি চলতি মাসে প্রকাশ করা হতে পারে। দুটি নিয়োগ কার্যক্রম একসঙ্গে পরিচালিত হবে।
সুত্রঃ সমকাল।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা মার্চ মাসে হবে বলে জানিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদপ্তর। সারা দেশে এই পরীক্ষায় অংশ নিতে ১৩ হাজার পদের বিপরীতে আবেদন জমা পড়েছে ২৪ লাখের বেশি।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক সোহেল আহমেদ প্রথম আলোকে বলেন, প্রথমে আমরা ফেব্রুয়ারিতে পরীক্ষা নেওয়ার কথা জানিয়ে মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছিলাম। পরে সভায় সিদ্ধান্ত হয় ফেব্রুয়ারিতে পরীক্ষা হবে না।
সোহেল আহমেদ বলেন, এ পরীক্ষা আগামী মার্চের মাঝামাঝি হতে পারে। তবে কোন তারিখ হবে তা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। সব দিক বিবেচনা করে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তিন বলেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১৩ হাজার ১০০টি পদে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে জন্য আবেদন চাওয়া হয়েছিল। এতে আবেদন জমা পড়েছে ২৪ লাখের বেশি। এত বিপুল পরিমাণ আবেদন জমা পড়ার কারণে নিয়োগ পরীক্ষা নিতে আমাদের অনেক ভাবতে হচ্ছে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্র জানায়, প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হওয়ার পর গত বছরের ১ আগস্ট থেকে ৩০ আগস্ট পর্যন্ত অনলাইনে ২৪ লাখের বেশি আবেদন জমা পড়েছে। নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্ন করা হবে ডিজিটাল পদ্ধতিতে। এ পরীক্ষায় লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হবে।
সুত্রঃ
আগামী ১৫ এপ্রিল থেকে প্রাথমিকের ‘সহকারী শিক্ষক’ পদে নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
পরীক্ষার সব ধরনের প্রস্তুতি নিতে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরকে (ডিইপি) নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে এবার আবেদনকারী বেশি হওয়ায় তিন-চার ধাপে পরীক্ষার আয়োজন করা হবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, এবার নিয়োগ পরীক্ষা সম্পূর্ণ ডিজিটালাইজড পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে। তাই নির্ধারিত জেলায় পরীক্ষার আগের রাতে ইন্টারনেটের মাধ্যমে জেলা প্রশাসকের কাছে প্রশ্নপত্রের সব সেট পাঠানো হবে। শুধু পরীক্ষার দিন সকাল ৮টায় প্রশ্নপত্র ছাপিয়ে তা কেন্দ্রে পৌঁছানো হবে এবার সারাদেশে ১২ হাজার পদের বিপরীতে ২৪ লাখের বেশি আবেদন জমা পড়েছে। ফলে এবারই প্রথমবারের মতো লিখিত পরীক্ষা কয়েকটি ধাপে অনুষ্ঠিত হবে। যে জেলার পরীক্ষা আগে শেষ হবে; সে জেলায় আগেই ফল প্রকাশ করে মৌখিক পরীক্ষার আয়োজন করা হবে।

এবারও প্রার্থীদের ৮০ নম্বরের লিখিত ও ২০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। লিখিত পরীক্ষা হবে এমসিকিউ পদ্ধতিতে। বাংলা, গণিত, ইংরেজি ও সাধারণ জ্ঞান থেকে ২০টি করে নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন থাকবে।
লিখিত পরীক্ষার ১০ দিন আগে প্রার্থীর নিবন্ধিত মোবাইল নম্বরে এসএমএসের মাধ্যমে তারিখ জানানো হবে। তাই এ মুহূর্তে প্রার্থীদের প্রস্তুতির পাশাপাশি প্রবেশপত্র সংগ্রহ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। প্রার্থীরা dpe.teletalk.com.bd ওয়েবসাইট থেকে প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে পারবেন।